google-site-verification: google3e58058dabcd012d.html পয়ন্তপ : চলে গেলেন বাবুল ভাই মায়াময় পৃথিবী ছেড়ে

চলে গেলেন বাবুল ভাই মায়াময় পৃথিবী ছেড়ে

চলে গেলেন বাবুল ভাই মায়াময় পৃথিবী ছেড়ে

চলে গেলেন বাবুল ভাই মায়াময় পৃথিবী ছেড়ে

গত ১৬-১১-২০১৯ শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১টায় বাবুল ভাই চলে গেলেন মায়াময় এই পৃথিবী ছেড়ে। তিনি ফুসফুস ও লিভার ক্যান্সারে ভুগছিলেন। বাবুল ভাই নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলা মানুষ এবং সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সোনারগাঁ প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি, সোনারগাঁ সাহিত্য নিকেতনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি। পুরো নাম 'বাবুল মোশাররফ'। বাবুল মোশাররফ
আমাদের বাবুল ভাই। আজ বাবুল ভাই সম্পর্কে দু'একটি কথা না বললে নিজেকে অকৃতজ্ঞ করা হবে।


বাবুল ভাই অদ্ভুত এক কষ্টসহিষ্ণু ও লাজুক প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। কারো কাছ থেকে আঘাত পেলে সেটা হাসতে হাসতে উড়িয়ে দিতেন, বুঝতে দিতেন না উনার কষ্টটা। অনেকবার দেখেছি কেউ কিছু বললে তা হাসিমুখে সয়ে যেতে। এমন মানুষ খুব কম আছে পৃথিবীতে। কোন আঘাত বা কষ্ট কখনো কোন অবস্থায়ই প্রকাশ করতেন না।


বাবুল ভাইয়ের সাথে কাজ করে বেশ কিছু খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শিখেছি। তার মধ্যে একটি হলো সহকর্মীদের প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে হিংসামূলক মনোভাব পরিহার করে শুধুমাত্র নিজের অভিজ্ঞতাকে শক্ত-পোক্ত করার জন্য মিলেমিশে কাজ করা। কখনো কোনো কারণে যদি বাবুল ভাইয়ের কাছে নালিশ করতাম হেসে বলতেন ধুর বাদ দাও, এই বাদ দেওয়াটাই ছিল বাবুল ভাইয়ের সবচেয়ে বড় গুণ।


বাবুল ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় ২০০০ সালে, মাস বা দিনক্ষণ মনে নেই। আমি শিক্ষকতা ছেড়ে বেকার হয়ে পড়ি। আমার পরিচিত এক বড় ভাই (বাকের ভাই) তিনি আমাকে পত্রিকার সম্পাদক সাহেব এবং বাবুল ভাইয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। পত্রিকা অফিসে লোকের প্রয়োজন না থাকলেও আমাকে নিতে বাধ্য হন কারণ আমি বাকের ভাইয়ের লোক। সেই থেকে বাবুল ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয়। পত্রিকা অফিসে পত্রিকার পাতা অনুসারে দায়িত্ব ভাগ করা থাকে। আমি কাজ করি বাবুল ভাইয়ের সম্পাদকীয় পাতায়। যেহেতু আমি বাবুল ভাইয়ের পাতায় কাজ করতাম সেই জন্য অফিসের অন্যান্য সহকর্মীদের তুলনায় বাবুল ভাইয়ের সাথে আমার সম্পর্কটা অনেকটা বড়-ছোট ভাই-বোনের মধ্যে দাঁড়িয়ে যায়। বাবুল ভাইয়ের সাথে ২০০০ সাল থেকে সম্ভবত ২০০৫ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত কাজ করি। দীর্ঘ সময় কাজ করার সুবাদে আমি ছোট বোনের স্নেহ আদায় করতে সক্ষম হই। শুধু বাবুল ভাইয়ের না ভাবীরও (বাবুল ভাইয়ের স্ত্রী)। ভাবী মাঝে-মধ্যে অফিসে আসতেন ছেলেদের নিয়ে সেই সুবাধে আমি ভাবীর কাছ থেকেও স্নেহ আদায়ই করে নেই।


আমি যে উদ্দেশ্যে কাগজ-কলম নিয়ে লিখতে বসেছি তা হল, পৃথিবীর সর্বত্রই সর্বক্ষেত্রে সব অফিসেই কম-বেশি সহকর্মীদের মধ্যে বিভিন্ন কারণে হিংসা-বিভেদ মনোমালিন্য হয়ে থাকে; এই বাস্তবতা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আমরা সহকর্মীরা একে অপরকে বাঁচাইতাম কর্তৃপক্ষ কাছ থেকে।পত্রিকাতে আমাদের বেতন ছিল খুবই কম কিন্তু সহকর্মীদের মধ্যে একতা এবং আন্তরিকতা ছিল প্রচুর; যা অন্য কোথাও খুব একটা দেখা যায় না। তাই এখানে কাজ করার আনন্দটাই ছিল অন্যরকম।


আমিও তখন দু'তিনটা প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে পত্রিকায় কাজ করছিলাম তাই অন্যদের তুলনায় আমার কাজের মান কিছুটা উন্নত ছিল সব দিক থেকেই। এই জন্য বাবুল ভাই আমাকে অনেকটা ভরসা করতেন; আমিও ধীরে ধীরে অভিজ্ঞ হতে শুরু করলাম। সম্পাদকীয় পাতা পত্রিকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই এই পাতার ভুলগুলোও মারাত্মক। ছোট-বড় সব ভুলগুলো কর্তৃপক্ষ খুবই গুরুত্বের সাথে দেখতেন, অবশ্য এটা কর্তৃপক্ষের কর্তব্য। যাইহোক ছোট-বড় যে কোন ভুলই করতাম সব ভুল বাবুল ভাই নিজের কাঁধে নিতেন, আমাকে কখনো বলেননি তুমি আরেকটু সাবধানে করতে বা করলে ভুলটা হত না। কেন জানি আমাকে এতোটুকু শাসন করেননি, তবে বাবুল ভাই বিশ্বাস করতেন আমি খুবই দায়িত্ববান ভুলটা বা ভুলগুলো আমার ইচ্ছাকৃত বা কর্তব্যে অবহেলিত নয়। হয়তো এইজন্যই, আমাকে কখনো কিছু না বলে দোষ নিজের ঘাড়ে নিতেন; আমিও প্রাণপণ চেষ্টা করতাম যাতে ভুল না হয়।

বাবুল ভাই লিখতেন অসাধারণ তবে কিছুটা উদাসীন মনে ছিলেন। দেখা গেল কোন একদিন অফিসে আসলেন না, সম্পাদকীয় পাতা প্রতিদিনই হালনাগাদ করতে হয়, তখন তো যোগাযোগ এতটা সহজ ছিলনা তাই বাধ্য হয়ে আমি গোঁজামিল দিতাম; আর তা করতে হতো মাঝে মধ্যেই।একটু অভিজ্ঞতা অর্জন করার পরই এই কাজগুলো করতাম, কর্তৃপক্ষকে বুঝতে দিতাম না বাবুল ভাই অফিসে আসেননি। না আসার একটা বড় কারণ ছিল, তখন এখনকার মত নিয়মিত বেতন বা সম্মানী দেওয়া হত না। তিন-চার মাস পর পর দেওয়া হত তাই আমাদের চলতে খুবই কষ্ট হত। শূন্য পকেটে সোনারগাঁও থেকে ঢাকায় আসা সম্ভব নয়, এটাই ছিল বাস্তবতা। যাইহোক, একদিন কর্তৃপক্ষের কাছে ধরা পড়ে গেলাম অবশ্য ঐদিন আমার কিছুই করার ছিল না, পুরো পাতাটাই গুঁজামিল দিয়েছিলাম। আমার কাছে কোন জবাবদিহিতা না চেয়ে সম্পূর্ণ দোষ বাবুল ভাই নিয়েছিলেন আর হাসতে হাসতে আমাকে বলেন এটা এমন কিছু না, বাদ দাও। আমি অবাক হয়েছিলাম এবং শ্রদ্ধা ও সম্মান কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছিল যা আজও অটুট আছে বাবুল ভাইয়ের প্রতি।


ঐদিনই বাবুল ভাই আমাকে বলেন তুমি লেখ, আমি হতভম্বের মত বলি আমি লিখব, হ্যাঁ তুমি লিখবে আর কালকে একটা লেখা লিখে নিয়ে আসবে, আমি বলি আমি কি পারব! বাবুল ভাই বলেন তুমি পারবে না তো কে পারবে, আমি কোন অজুহাত শুনতে চাই না কালকে তোমার একটা লেখা চাই। বাবুল ভাই এইভাবে উৎসাহিত করে লিখতে কিছুটা বাধ্য করেছিলেন। আমি ঠিকই পরের দিন বিজয় দিবসের উপর সামান্য কিছু লিখে নিয়ে যাই কারণ একদিন পরেই ছিল বিজয় দিবস। লেখা দেখে আমাকে বলেন আমি জানি তুমি পারবে, লেখাটা পড়লেন এবং বললেন তোমাকে খুশি করার জন্য বলছি না সত্যিই লেখাটা অপূর্ব হয়েছে। প্রায় ১৭-১৮ বছর আগের বিজয় দিবসের উপর লেখাটা এবারের বিজয় দিবসে আমার ওয়েবসাইটে আমি তুলে ধরবো। পরে পত্রিকার প্রয়োজনের বেশকিছু লেখা আমি লিখি। আমার একটা লেখা ছিল ভেজাল পণ্যের উপর বাবুল ভাই আমার সেই লেখাটাকে ঐ বছরের সেরা লেখা হিসাবে আখ্যায়িত করেছিলেন। বাবুল ভাইয়ের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় লিখতে শুরু করেছিলাম। নির্দ্বিধায় গর্ববোধ করে স্বীকার করছি বাবুল ভাইয়ের উৎসাহ-অনুপ্রেরণার সিঁড়ি বেয়ে আমার আজকের ওয়েবসাইটের জন্ম।


আমি যখন আমার ওয়েবসাইটটিতে লিখতে শুরু করি তখন বাবুল ভাইকে অনুরোধ করে ফেসবুকে ম্যাসেজ পাঠাই, আমার ভুলগুলো সংশোধন করে দিতে। বাবুল ভাই আমার লেখাগুলো ধৈর্য ধরে পড়তে। সবসময় বলতেন বেশি বেশি পড়ো আর বানানের দিকে খেয়াল রেখো। একদিন দেখি বাবুল ভাই আমাকে ফেসবুকে ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন “তোমার লেখা তো আর দেখছিনা। লেখা পাঠাও মেসেঞ্জারে।” ম্যাসেজ দেখে আমি যে কতটা খুশি হয়েছি তা প্রকাশ করার মতো নয়। কারণ কাউকে বললে কেউ দেখতেই চায় না, পড়া তো দূরের কথা। বাবুল ভাই আমাকে মেসেঞ্জারে লেখা পাঠাতে বলছেন, তার মানে আমার লেখা কতটা গুরুত্ব পেয়েছে বাবুল ভাই কাছে। আমি বলি ফেসবুক আমাকে সাসপেন্ড করে রেখেছে, জানতে চান কেন? আমি এখানে ফেসবুকে বাবুল ভাইয়ের সাথে ম্যাসেজ বিনিময়ের কিছু অংশ তুলে ধরছি –

তোমার লেখাগুলো পড়লাম। সামান্য বিচ্যুতি ছাড়া ঠিকই আছে। তবে বিষয় বাছাইয়ে নতুনত্ব নাই।এসব লিখে কি করতে চাও?
আমি এক্সপার্ট নই। লেখার ভেতরে গিয়ে সংশোধন করতে পারবো না। তবে ত্রুটিগুলো ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবো।
চমকপ্রদ বিষয়, যা পাঠকের আগ্রহ সৃষ্টি করে বা ঐতিহাসিক শিক্ষামূলক বিষয় নিয়ে লিখবে। অনেককিছু অনেকে জানে আবার খুব একটা জানেনা এমন হারিয়ে যাওয়া বিষয় নির্বাচন করবে। এজন্য অনেক পড়তে হবে। পড়তে পড়তে লেখার বিষয় এসে পরবে। বানান ঠিক রাখবে।

আপনি এক্সপার্ট কিনা আমি জানিনা, আমি জানি আপনি আমার লেখা শিক্ষক তাই ছাত্রীকে যতটা সম্ভব শেখানো চেষ্টা করবেন। কিছু বিষয় বলে দিলে
আমার জন্য ভাল হত, মাথায় আসছে না। আমার সবগুলো পোস্ট পড়ছেন, বানান কি অনেক বেশি ভুল।
"ত্রুটি" শব্দটি ভেঙ্গে গেছে আর লেখা ছোট হলে গুগোলে মানদণ্ডে পেছনে পড়তে হয় তাই লেখা বড় করার চেষ্টা করছি। এই লেখাটা খুব দ্রুত
লিখছি, কারণ আমি অনেকদিন পোস্ট দেই নাই, তাই অনেকটা ফাঁকিবাজি করছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ বাবুল ভাই আপনাকে।
হিজড়া সম্পর্কে আমি ধারাবাহিকভাবে লেখার চেষ্টা করছি, আগের পর্বটা ছিল "গর্ভের সন্তান স্বাভাবিক জীবন পাবে না সমাজ সংসার পৃথিবীতে"

তোমার লেখা তো আর দেখছিনা। লেখা পাঠাও মেসেঞ্জারে

আসসালামু আলাইকুম, বালুল ভাই লেখা খুঁজার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ফেসবুক আমাকে সাসপেন্ড করে দিয়েছে। ফেসবুকে পোস্ট
শেয়ার করতে পারছিনা যতদিন না সাসপেন্ড তুলে নেয়, আজ একটি পোস্ট পাবলিস্ট করবো চেষ্টা করব শেয়ার করার জন্য কিন্তু ফেসবুকে সম্ভব
না, ওরা আমার সব লেখা বন্ধ করে রাখছে, আমি ছাড়া অন্য কেউ দেখতে পারবে না।

কেন, কারণ কি? এমন তো হওয়ার কথা নয়। কত বাজে লেখা, মন্তব্য ফেসবুক কিছু করেনা আর তোমার জ্ঞানগর্ভ লেখা সাসপেন্ড করবে কেন?

লেখার জন্য না, আমি গ্রুপে শেয়ার করতে ভুল করছি। ভুলটি না জেনে করেছি।

সেটা সংশোধন করলেই হয়।

ফেসবুক না দিলে কিছু করা যাবে না, এটা ফেসবুকের ইচ্ছা।

ফেজবুক বাদ দিয়ে গুগলে কাজ কর।

লিখছি গুগলে, শেয়ার করতে হচ্ছে ফেসবুকে এবং টুইটারে। ফেসবুকে গ্রুপের মাধ্যমে লেখা মানুষের কাছে পৌঁছানোর সহজ পথ; এ ছাড়া বিকল্প
কোন পথ নেই।


আমি জানতাম না বাবুল ভাই অসুস্থ, জেনেছি ০৩-১০-২০১৯ তারিখ রাতে। বাবুল ভাইয়ের সাথে ফেসবুকে ফোনে কথা হয়, তখন বাবুল ভাই বলেন চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আছি, সেইদিন আমার বাসায় ছিল শিউলি (পত্রিকার আরেকজন সহকর্মী), শিউলির সাথেও কথা হল। তখন কি হয়েছে জানতে চাইলে লজ্জায় পরে যান, বললেন ক্যান্সার হয়েছে, এক বছর হল ধরা পরেছে। আরো বললেন ভালোর দিকে চিন্তা করোনা। আমাদের সোনারগাঁও যেতে বললেন, আমরা বললাম ইনশাল্লাহ ভালো হয়ে যাবেন, কিছু হবে না। কিন্তু বাবুল ভাইয়ের অবস্থা তখন খুবই খারাপ তা আমাদের বুঝতে দেননি।


ফেসবুকে বাবুল ভাইয়ের স্মৃতিচারণের উপর দুটো লেখা ছিল আমি লেখা দুটো চাই আমার ওয়েবসাইটের জন্য। সাথে সাথে বলেন নাও আমি তো আমারটা দিয়ে দিয়েছি তুমি নাও কোথায় দেবে টুইটারে? আমি বললাম না আমার ওয়েবসাইটে গুগলে দিয়ে তারপর টুইটারে শেয়ার করবো। আমাকে বলেন ঠিক আছে তুমি নাও। পরের দিন ফোন করে পোস্টের হেডিং ঠিক আছে কিনা জানতে চাইলে, বলেন ঠিক আছে তুমি দিয়ে দাও। এত নির্দ্বিধায় প্রশ্ন-হীনভাবে লেখা দেওয়ার মানসিকতা খুব কম মানুষেরই আছে, আর এই কম মানুষের মধ্যে একজন হলেন বাবুল ভাই।


বাবুল ভাই সাথে ঐ দিনই শেষ কথা হয়। পরে ম্যাসেজের মাধ্যমে অনুরোধ করেছিলাম আমাকে দুইটা সম্পাদকীয় লিখে দেওয়ার জন্য কোনো উত্তর দেননি। ম্যাসেজ দেওয়ার পরে দুইদিন ফোন দিয়েছিলাম, ধরেননি। সম্ভবত তখন অনেক বেশি অসুস্থ ছিলেন। আমিও খুব একটা বিরক্ত করতে চাইনি, কেন না কতটা অসুস্থ তা জানতাম না। বাউল ভাই বলছেন ফেসবুকে লাইনে থাকলেও উনি ঘুমিয়ে থাকেন, তাই ঘুম ভেঙে যায় কিনা সেইভেবে আর পরে কখনো ফোন দেইনি।


আমি হারিয়েছি আমার লেখার শিক্ষক, শুভাকাঙ্ক্ষী ও পথ নির্দেশিক। আমার ওয়েবসাইটের বয়স এখনো এক বছর হয়নি এরই মধ্যে আমি হারিয়ে ফেললাম আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব জনকে। আমি এমন করে আর কাউকে পাব না যিনি আমাকে আমার ভুলগুলো সংশোধন করে পথ দেখাবেন। বাবুল ভাইকে সশ্রদ্ধ সালাম। বাবুল ভাই আল্লাহ তা'আলা যেন আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন এই দোয়া করি।

No comments:

এইটুকুতেই আমাদের হয়ে যাবে, আর লাগবে না

এইটুকুতেই আমাদের হয়ে যাবে, আর লাগবে না বিবেক সম্পন্ন মানুষ হওয়ার প্রয়োজনে শিক্ষা গ্রহণের জন্য মোটা মোটা পুস্তক আর বড় বড় অট্টালিক...